তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ দেশের ৬৪ জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার থেকে ১০ লাখ তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সেখানে ৫ লাখ তরুণ-তরুণীদের এই ইনকিউবেশন থেকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।
আর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ২০২৪ সালের মধ্যে গ্রাম পর্যায়ে ১ হাজার ভিলেজ ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হবে। ২০ লাখ তরুণকে স্মার্ট স্কিলস প্রদান ও কর্মসংস্থানের আওতায় আনা হবে। সারা দেশের সব ডিজিটাল সেন্টারে একটি করে প্রবাসী হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা হবে।
শনিবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে নাটোরের সিংড়া শেরকোল এলাকায় বাংলাদেশ ভারত ডিজিটাল সেবা ও কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সিংড়া উদ্বোধন, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টারের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন, হার পাওয়ার প্রকল্পের প্রশিক্ষণ ও ডিজিটাল সেন্টারের ১৩ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। এসময় প্রতিমন্ত্রী ৩৪টি উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণ কাজ উদ্বোধন ও ৮টি উন্নয়ন কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁঞা।
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ডিজিটাল সেন্টার ও সেখানকার সম্মানিত উদ্যোক্তারা সামনের সারিতে থেকে ভূমিকা রাখছেন এবং আগামীতেও তারা কাজ করবেন। আর এভাবেই শহরের সব সুবিধা নিয়ে আগামীতে র্স্মাট বাংলাদেশের স্মার্ট গ্রাম ও স্মার্ট শহর গড়ে তুলতে কাজ করবে ডিজিটাল সেন্টার। নাগরিকরা হয়ে উঠবেন এক একজন স্মার্ট নাগরিক। আর গড়ে উঠবে স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ।